সাবেক যুবলীগ নেতা আবু বাশার পিপুল জিরো থেকে হিরো হয়ে উঠে।তিনি রাজশাহীর একটা বেসরকারি কোম্পানীতে চাকরিরত অবস্থায় কোম্পানীর চেয়ারম্যান এর মেয়েকে বিয়ে করে ঢাকায় অবস্থান নেন।এভাবেই শুরু হয় তার আধিপত্য বিস্তার। এরপরেই সে গড়ে তোলে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের সাথে সুসম্পর্ক।এই সুসম্পর্ক এর মাধ্যমে সে হয়ে উঠে ধনবান ব্যক্তি।
সাবেক যুবলীগ নেতা আবু বাশার পিপুল ঢাকায় বসে রাজশাহীতে সন্ত্রাসবাহিনী তৈরী করে এবং আধিপত্য বিস্তার করে।বৈষম্যবিরধী ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনার পিএস লিকুর নির্দেশে রাজশাহীতে আবু বাশার পিপুল তার সন্ত্রাসীবাহিনী নিয়ে ছাত্রদের উপর হামলা চালায়।ঠিক ঐ দিন সাকিব আঞ্জম ও আলী রায়হান গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায় এবং অর্ধ শতাধিক আহত হয়।
৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর তার বিরুদ্ধে বোয়ালিয়া মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়।কিন্তু তিনি এখনো আছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ধরা ছোয়ার বাহিরে।

ইতিপূর্বে তার বিরুদ্ধে ঋণ খেলাপি,চেক জালিয়াতি আর মানুষের সাথে প্রতারনার অনেক অভিযোগ ও মামলা ওয়ারেন্ট জারি আছে । একাধিক নারী কেলেঙ্কারীর ও মানষিক ভাবে অত্যাচার করায় তার স্ত্রী তাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হয়। এলাকাবাশির দাবি অবিলম্বে তাকে আইনের আওতায় আনা হক।